সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

বৈশিষ্ট্য

Adolescence

  ঠিক কোন মুহূর্তে বিপদ ঘাড়ের কাছে নিঃশ্বাস ফেলছে আমরা বুঝতে পারি না। সম্যক ধারণা থাকে না। কিম্বা বিপদ এলে সেটার সামনে দাঁড়ানোর সাহস অনেকেই জুটিয়ে নিতে পারি না। মনের আনাচে কানাচে, সমাজে, ফেসবুকের জন আদালতে তা কেমন যেন নিজেকেই নিজে ধুলিস্যাৎ করে দেয়। বিপদেরও তো রকমফের থাকে। সেটা যখন নিজের বাড়ির। নিজের ঘরের। নিজের আত্মজর কাছ থেকে আসে সেটা আরও মারাত্মক হয়ে যায়। নিজের সন্তানের সামনে বাবা-মা তখন কী করবে? আর কী করবে না? বোঝা দায় হয়ে ওঠে। কিম্বা বোঝার ঘাড়ে বোঝা চাপানো হয়ে যায়। জ্যামি মিলার মাত্র তেরো বছর বয়সে এমন একটা ক্রাইমের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে যা তার পরিবার, স্কুল, পুলিশ ডিপার্টেমেন্ট , তাকে সাহায্য করতে আসা উকিল এমনকি আমরা দর্শকরাও কেমন যেন অবাক হয়ে যাই। এই ব্রিটিশ ক্রাইম সিরিজ যত এগোতে থাকে তত একটা মারাত্মক পরিণতির দিকে গুটি গুটি পায়ে এগোয় এই সময়, এই সমাজ এমনকি যে প্রেক্ষিতে গল্পটা বলতে বসা হয়েছে সেও। খুব সুস্থ ভাবে দেখা যায় না সিরিজটা। মারাত্মক একটা কষ্ট, ডিস্টারবেন্স, একটা দোলচলতা থেকে যায় দর্শকের মনে। সিরিজের শেষেও। অনেকদিন পরে রাতের ঘুম কেড়ে নেয় কোনো আখ্যান। কোথাও কোনো রক্তপাত, এমনকি...

সাম্প্রতিক পোস্টগুলি

সুপার বয়েজ অফ মালেগাঁও

গোস্ট রাইটার

উইম ওয়েন্ডার্স

বরফ আইস্ক্রিমে গন্ধরাজ লেবুর সুবাস

খবর পড়ছি ছন্দা সেন

পাসপোর্ট সাইজের ছবি

তেইশে জানুয়ারী

বড় দিন