সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

বৈশিষ্ট্য

ঘুড়ি ওড়ানোর গল্প

  আমাদের বড় হয়ে ওঠার দিন গুলোতে একটা আস্ত নদী ছিল। বেশ কয়েকটা পুকুর ছিল। ভোলাদার একটা বিশাল বড় গোয়াল ঘরসমেত এক গুচ্ছ গরু ছিল। চাঁপির খাটালে কালো কালো খুবই নিরীহ চেহারার মহিষ ছিল। ঝুলিদির বাড়িতে পোষা গোটা কয়েক বিচ্চু ছাগল ছিল। এছাড়াও গঙ্গার ধারে গুরুদ্বার, কাকেশ্বর তলার মা, দেড়শো বছরের পুরনো দাঁদের রাধারমণ জিউ, একটু দূরে বাদামতলায় মসজিদ, আরও একটু এগোলে দয়ার ঠাকুর, জীবে প্রেমের বানী শেখানো ঈশ্বর চুপটি করে বসে ছিলেন আর সবার দিকে মিটিমিটি চোখ দিয়ে নজর রাখছিলেন। এইসবের সঙ্গে ছিল লিলুয়ার বহু প্রাচীন রেল কলোনীর ঝিলের পাশে একটা ছোট্ট গির্জা। বহুপ্রাচীন কল্যানেশ্বর মন্দিরের লাগোয়া দেওয়ান গাজীর মাজার। কোন সাহেবের কোন কালে ফেলে যাওয়া এক বাগান বাড়ি। একটু হাঁটলেই বালী সাধারণ গ্রন্থাগার। বেশ গোটা কয়েক চটকল। অসংখ্য ছোট ছোট কলকারখানা। বিহারী, পাঞ্জাবী, তামিল, তেলেগু, ওড়িয়া, বাঙালির এক আশ্চর্য সমাহার। আর এইসবের সঙ্গে এক ম্যাজিক পাড়া। যে পাড়ার আকাশে বছরে মাত্র দুবার ঘুড়ি দেখা যেত। একবার বিশ্বকর্মা পুজোয়। আর একবার শীতে সরস্বতী পুজোয়। একদল ঘুড়ি ওড়াতো। একদল ঘুড়ি ধরতো। আর একদল ঘুড়ির নানা রকমের পরিচর্যা ...

সাম্প্রতিক পোস্টগুলি

পথের কবি

তিতুন ও টারজান

ছবির নতুন ভাষার সন্ধানে

শুটিং দিদা

Adolescence