Hello Kolkata
হ্যালো কলকাতা ছবিটির কথা এখন হয়তো অনেকেই জানেন আবার বেশ কেউ জানেন না। ছবিটি মুক্তি পেয়েছিলো নন্দন আর বসুশ্রীতে। এই শহর কলকাতার সমসময়ে দাঁড়িয়ে কিভাবে তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখছে কিছু মানুষ...কিভাবে কাটছে তাদের নাগরিক জীবন...এই দ্রুত সবকিছু পরিবর্তনের মুখে নিজেদেরকে কে কিভাবে দেখছেন, আদৌ দেখতে পাচ্ছেন কিনা সেইসব নিয়ে কথা বলে ছবিটি। কথা বলে কারণ তাদের কাছে স্ব-সংলাপে জড়িয়ে পড়াটা খুব দরকার...দরকার তাদের সম্পর্কগুলোকে মিলিয়ে নেবার।
আমার বন্ধু জয় (যে এই ছবিটির মুখ্য উপদেষ্টা) পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলো পরিচালক মনোজের সঙ্গে। মনোজ হ্যালো কলকাতার স্ক্রিপ্ট চূড়ান্ত রূপ দেওয়ার জন্য কাউকে খুঁজছিলো সেই সময়ে। আর আমার হাতে ছিলো বেশ খানিকটা সময়। মনোজকে বলেছিলাম, দেবে আমায় লিখতে? রাজী হয়ে গিয়েছিলো মনোজ। লেখা শুরু হল আবার নতুন করে হ্যালো কলকাতার। একদিন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে সান্ধ্যকালীন আড্ডার ফাঁকে মনোজকে শোনাই ছবিটির প্রথম দৃশ্য। একজন লিখে চলেছে তার আত্মহত্যার জবানবন্দী...। বাথরুমের দরজা বন্ধ...অবিশ্রান্ত জল ধারায় ভিজছে মানুষটা। কোনো এক ভোরে এই শহরের ঘুম ভাঙছে সদ্য চাকরী যাওয়া কোনো এক মানুষের কিছু না পারা...না জানা...ভাসিয়ে দেওয়া জীবনের খেদোক্তিতে। চিত্রনাট্য লেখা শেষ হয়েছিলো...ছবিটা তৈরী হয়েছিলো...অনেকে অপেক্ষা করছিলেন ডিজিটাল ছবির রকম সকম কেমন হবে তা দেখার জন্য। কেউ কেউ হয়তো দেখেও ছিলেন। আবার অনেকে হয়তো দেখেননি। কিন্তু আমার চারপাশে সেইসব চরিত্রগুলো থেকে গেলো...যেমন ছিলো আগেও। কিছুদিন আগে টোরেন্টস-এ গিয়ে দেখলাম অনেকে ছবিটি দেখেছেন। কেউ কেউ রেখেছেন তাদের মূল্যবান মতামতও। সম্প্রতি ছবিটির ডিভিডি ও ভিসিডি পাওয়া যাচ্ছে। ইচ্ছে করলে দেখতে পারেন।
আমার বন্ধু জয় (যে এই ছবিটির মুখ্য উপদেষ্টা) পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলো পরিচালক মনোজের সঙ্গে। মনোজ হ্যালো কলকাতার স্ক্রিপ্ট চূড়ান্ত রূপ দেওয়ার জন্য কাউকে খুঁজছিলো সেই সময়ে। আর আমার হাতে ছিলো বেশ খানিকটা সময়। মনোজকে বলেছিলাম, দেবে আমায় লিখতে? রাজী হয়ে গিয়েছিলো মনোজ। লেখা শুরু হল আবার নতুন করে হ্যালো কলকাতার। একদিন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে সান্ধ্যকালীন আড্ডার ফাঁকে মনোজকে শোনাই ছবিটির প্রথম দৃশ্য। একজন লিখে চলেছে তার আত্মহত্যার জবানবন্দী...। বাথরুমের দরজা বন্ধ...অবিশ্রান্ত জল ধারায় ভিজছে মানুষটা। কোনো এক ভোরে এই শহরের ঘুম ভাঙছে সদ্য চাকরী যাওয়া কোনো এক মানুষের কিছু না পারা...না জানা...ভাসিয়ে দেওয়া জীবনের খেদোক্তিতে। চিত্রনাট্য লেখা শেষ হয়েছিলো...ছবিটা তৈরী হয়েছিলো...অনেকে অপেক্ষা করছিলেন ডিজিটাল ছবির রকম সকম কেমন হবে তা দেখার জন্য। কেউ কেউ হয়তো দেখেও ছিলেন। আবার অনেকে হয়তো দেখেননি। কিন্তু আমার চারপাশে সেইসব চরিত্রগুলো থেকে গেলো...যেমন ছিলো আগেও। কিছুদিন আগে টোরেন্টস-এ গিয়ে দেখলাম অনেকে ছবিটি দেখেছেন। কেউ কেউ রেখেছেন তাদের মূল্যবান মতামতও। সম্প্রতি ছবিটির ডিভিডি ও ভিসিডি পাওয়া যাচ্ছে। ইচ্ছে করলে দেখতে পারেন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন